আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে ২০ টি তথ্য

 

আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে ২০ টি তথ্য আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চলেছি। আনারসের সু মিষ্ট স্বাদ এবং এর মিষ্টি গন্ধের কারনে আমাদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় আছে আনারস।

আনারসের-বিস্ময়কর-উপকারিতা-ও-ক্ষতিকারক-দিক
আনারসের উপকারিতা এবং কিছু অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সবার জেনে থাকা দরকার। কখন খেতে হবে খাওয়ার পরিমান কেমন হবে এই সকল বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক 

আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক

আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে জেনে রাখা আমাদের অনেক দরকারি। কেননা আমাদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় আছে এই ফল। এই ফলের স্বাদ এবং এর পুষ্টিগুণের কারনে এর চাহিদাও থাকে অনেক বেশি। তবে এটি খাওয়ার আগে এর সকল দিক ভালো ভাবে জানা জরুরী। তাই আজকে আপনাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট।

আনারস এমন একটি ফল যা আমাদের দেহের নানা রোগের সমাধান করে থাকে। তাই এর দাম এবং চাহিদা অবেক বেশি। আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা বলতে গেলে, এটি শুধু মাত্র সু স্বাদু ফল তাই না বরং এর হাজারো পুষ্টি গুণাগুণে ভরপুর একটি ফল। আমরা আনারস খাই ঠিকি কিন্তু এর উপকারি দিক সম্পর্কে সবাই জানি না। আনারসে থাকা কিছু উপাদান আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আরো পড়ুনঃ তরমুজের চমকপ্রদ উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ১৫ টি তথ্য 

এই ফল যেমন অনেক উপকারি তেমন পরিমানের বাহিরে খেলে কিছু ক্ষতিও হতে পারে। এই ফল খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে যা আমাদের সবার জানতে হবে। সকল ফলের যেমন উপকারি দিক আছে তেমন কিছু অপকারি দিকও আছে। তেমনি আনারস যেমন আমাদের দেহের নানা সমস্যার সমাধান করে তেমন কিছু সমস্যার সৃষ্টিও করে। এই সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

আনারসের ২০ টি উপকারি দিক 

আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আনারসের ২০ টি উপকারি দিক সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি। আনারস তৃপ্তি কর এবং রসালো ফল। এই ফলটিতে ক্যালোরি এবং আঁশ ছাড়াও প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, ফসফরাস, পটাশিয়াম এবং আরো অনেক পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। এই  ফলের ২০ টি উপকারি দিক এখন আপানদের কাছে তুলে ধরব।

  • আনারসে থাকা পটাশিয়াম আমাদের দেহের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে।
  • আনারসে আছে ব্রমেলিন উপাদান, যা আমাদের দেহের বিভিন্ন প্রদাহ কমিয়ে ব্যাথা উপশম করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
  • আনারসে থাকা এনজাইম ও ভিটামিন সি উপাদান যা আমাদের চুলের গোঁড়া শক্ত করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
  • আনারসে রয়েছে সেরোটনিন উপাদান যা আমাদের মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে।
  • আনারসে রয়েছে ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন উপাদান যা আমাদের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • আনারস এমন একটি ফল যা অন্ত্রের প্রদাহ কমিয়ে হজম ত্রন্তের ব্যাপক উপকার করে থাকে।
  • আনারস এ থাকা আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আমাদের ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • আনারসে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা আমাদের দেহের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
  • আনারসে থাকা পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করে থাকে।
  • আনারসে কম ক্যালোরি এবং উচ্চ মাত্রায় ফাইবার থাকায় এই ফল আমাদের ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • আনারস আমাদের সর্দি কমিয়ে থাকে এবং গলা ব্যাথা দূর করতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।
  • আনারসে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেট্রি উপাদান যা দেহের ক্ষত খুবি দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।
  • আনারসে রয়েছে ম্যাংগানিজ উপাদান যা আমাদের হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে থাকে।
  • আনারসে আছে প্রচুর পরিমানে প্রাকৃতিক সুগার যা আমাদের শরীরে খুবি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে থাকে।
  • আনারসে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান যা আমাদের ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • আনারসে থাকা কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা আমাদের হার্ট ভালো রাখে এবং হৃদরোগের ঝুকি কমায়।
  • আনারসে থাকা উপাদান ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি তে বাধা সৃষ্টি করে থাকে। 
  • আনারসে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন সি যা আমাদের দাঁত ভালো রাখে এবং মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • আনারসে থাকা জলীয় উপাদান আমাদের শরীর কে হাইড্রেট রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • আনারসে থাকা কিছু গুরুত্বপূর্ন উপাদান আমাদের ত্বকের ব্রন দূর করতে খুবি কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।

রাতে আনারস খেলে কি হয়

আমাদের অনেকেরই রাতে নানা রকম ফল খাওয়ার অভ্যাস আছে। কিন্তু সব সময় সব ধরণের ফল খাওয়া আমাদের সাস্থের জন্য ভালো না। কারন নানা রকম ফল আমাদের শরীরে নানা পতিক্রিয়া সৃষ্টি করে থাকে। তাই আনারস খাওয়ার আগে আমাদের জানা দরকার কখন কিভাবে আনারস খাওয়া উচিত। সঠিক ভাবে খেলে আমাদের শরীরের জন্য উপকারি।

এখন বলা যাক রাতে আনারস খেলে কি কোন ক্ষতি হয় নাকি রাতে আনারস খাওয়া ভালো। আনারস এমন একটি ফল যার পুষ্টি গুনের শেষ নেই। রাতে যদি আপনি খাওয়ার পর ঘুমানোর আগে আনারস খান তাহলে আপনার ঘুমের ক্ষেত্রে ভালো হবে। আনারসে রয়েছে মেলাটনিন নামক এক ধরণের পুষ্টি উপাদান যা আমাদের দেহের হরমোন উদপাদনে সহায়ক।

আনারসের-বিস্ময়কর-উপকারিতা-ও-ক্ষতিকারক-দিকতবে আপনি যখনই খান না কেন পরিমিত পরিমানে খেতে হবে। যাতে সেই খাবার আপনার শরীরের ক্ষতি না করে বরং উপকার হয়। অতিরিক্ত খেলে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই আপনি যদি রাতে আনারস খেতে চান তাহলে খেতে পারেন তবে পরিমান মত। অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

খালি পেটে আনারস খেলে কি হয়

আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক, সম্পর্কে বলতে গেলে এই প্রশ্ন উঠে আসে যে খালি পেটে আনারস খাওয়া যাবে কি না। খালি পেটে আনারস খেলে কি হয় এ কথার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যেতে পারে অনেকেই আছেন যারা মনে করেন সকালে খালি পেটে আনারস খেলে পুষ্টি গুন বেশি পাবেন। এ ক্ষেত্রে বলা যায় যদি আপনার পেটের অবস্থা ভালো হয় এবং আপনি তা হজম করতে পারেন তাহলে খেতে পারবেন। খালি পেটে খেলে কি সমস্যা হয় চলুন জেনে নি।

আরো পড়ুনঃ পুদিনা পাতার আশ্চর্য ১০ টি উপকারিতা 

সকালে যদি খালি পেটে আনারস খাওয়া যায় তাহলে আপনার হজমের উন্নতি হবে। আবার খালি পেটে আনারস খেলে শরীরের মেটা পলিজম বৃদ্ধি পায় এবং আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে আনারস খেলে আরো কিছু উপকারিতা পাবেন যেমন আপনার শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। তবে আপনি খালি পেটে খাওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি তা হজম করতে পারবেন কি না। আপনার শরীর আপনার পেটের অবস্থা কেমন। 

আনারসের পুষ্টি উপাদান

আনারসের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলতে গেলে বলা লাগে আনারসের পুষ্টি গুনের শেষ নেই। আমাদের শরীরের জন্য আনারস ব্যাপক উপকারি একটি ফল। আপনি হয়তো আনারস খান ঠিকি কিন্তু এর পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে সঠিক জানেন না। আপনি যদি এর পুষ্টি উপাদান জানেন তাহলে অবাক হয়ে যাবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে বলা যাক। 

১০০ গ্রাম আনারসের পুষ্টি উপাদানঃ

নম্বর উপাদান পরিমান
ক্যালোরি ৫০ ক্যালোরি
চর্বি ০.১ গ্রাম
প্রোটিন ০.৫ গ্রাম
ফাইবার ১.৪ গ্রাম
প্রাকৃতিক চিনি ৯.৯ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ১৩.১ গ্রাম
আয়রন ০.৩ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম ১৩ মিলিগ্রাম
ভিটামিন এ ৫ মাইক্রোগ্রাম
১০ ভিটামিন সি ৪৭.৮ মিলিগ্রাম
১১ ম্যাংগানিজ ০.৯ মিলিগ্রাম
১২ পটাশিয়াম ১০৫ মিলিগ্রাম

আনারস কি গ্যাসের সৃষ্টি করে

আনারস খেলে কি গ্যাসের সৃষ্টি হয়? এ প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় যে, কোন ফলেই সেই রকম ভাবে গ্যাসের সৃষ্টি করে না। তবে নানা ফলে নানা উপাদান থাকে তাই যেই ফল খান না কেন তার আগে সেই ফল সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো। সাধারনত আনারস গ্যাসের সৃষ্টি সেই ভাবে করে না। তবে যদি আপনি অধিক পরিমানে খেয়ে থাকেন তাহলে এটা আপনার সমস্যা করতে পারে।

আনারসে রয়েছে এনজাইম উপাদান যা কিছু কিছু মানুষের শরীরে ব্যাতিক্রম ধর্মী পতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে। যেমন যাদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে তাদের এই সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। আবার অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তাই আনারস খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই পরিমান মত খেতে হবে। তা না হলে আপনার পুষ্টি উপাদানের চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ অর্জুন ছালের বিস্ময়কর কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে কি হয়, এই বিষয়ে গর্ভবতী মায়েদের অবশ্যই অবগত থাকা দরকার। সাধারনত গর্ভাবস্থায় মায়েদের অনেক পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তবে সেই সময় গর্ভবতী মা যাই খাক না কেন তার আগে সেটার উপকারিতা ও অপকারিতা যেনে নেওয়া দরকারি। কারন গর্ভাবস্থায় মহিলাদের নানা সমস্যা হয়ে থাকে। বিশেষ করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বা বদহজমের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

গর্ভাবস্থায়-আনারস-খেলে-কি-হয়

  • আনারসে থাকা কিছু পুষ্টি উপাদান শরীরে তরল ধারন করে এবং গর্ভবতী মায়েদের শরীরে হাইড্রেশান বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • আনারসে থাকা ভিটামিন সি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং গর্ভবতী মহিলাদের ত্বক এবং শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • সঠিক পরিমান মত আনারস খেলে গর্ভবতী মায়েদের পেটের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে এবং হজম পক্রিয়া উন্নত করে।
  • আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার যা গর্ভবতী মায়েদের কোস্টোকাঠিন্যের মত সমস্যার সমাধান করে থাকে।
  • গর্ভবতী মায়েদের জন্য পরিমান মত আনারস খাওয়া শরীরের জন্য উপকারি। তবে অধিক পরিমানে খেলে গর্ভপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভাবস্থায় সাধারনত ৫০ থেকে ১০০ গ্রাম পরিমানে আনারস খাওয়া নিরাপদ।
  • আনারসে অনেক কম পরিমানে ক্যালোরি আছে এবং উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে। তাই গর্ভাবস্থায় এটি আপনার উপকারি ফল হতে পারে যদি পরিমান মত খান।

আনারসের কিছু ক্ষতিকারক দিক

আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক, সম্পর্কে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল। তাই আনারসের যেমন হাজারো উপকারিতা আছে তেমন সামান্য কিছু অপকারিতাও আছে যা আপনাদের সবার জানা অত্যন্ত জরুরী। আনারস এমন একটি ফল যা আমাদের শরীরে জন্য অনেক উপকারি। তবে অতিরিক্ত খাওয়ার কারনে আমাদের দেহের নানা ক্ষতিও হতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নি আনারসের কিছু ক্ষতিকারক দিক।

  • আনারস অতিরিক্ত খেলে আপনার পেট ফেঁপে যেতে পারে এবং গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে।
  • আনারসে অধিক পরিমানে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে যার কারনে অতিরিক্ত খেলে আমাদের পেটের সমস্যা হতে পারে।
  • কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের আনারস খেলে অ্যালার্জির মত সমস্যা হতে পারে।
  • গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে গর্ভপাতের ঝুকি হতে পারে। 
  • আনারসে আছে উচ্চ মানের ফাইবার যা অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়ার মত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
  • যাদের ডায়বেটিস আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত আনারস খাওয়া একদমি উচিত না। কেননা আনারসে থাকে প্রাকৃতিক চিনি যা অতিরিক্ত খেলে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
  • যাদের কিডনিতে পাথর আছে তাদের আনারস না খাওয়াই ভালো। আনারস আপনার ক্ষতি করতে পারে।

শেষ কথাঃ আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক 

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম আনারসের বিস্ময়কর উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে। যেমন কখন কিভাবে কতটুকু পরিমানে আনারস খেলে আমাদের দেহের জন্য উপকারি এবং কতো টুকু খেলে আমাদের দেহের ক্ষতিকারক। আশা করি এই বিষয়ে সঠিক ধারনা পেয়ে গেছেন। 

আমাদের এই ওয়েবসাইটে এই রকম পুস্তীগুণ এবং আরো নানা বিষয়ে ব্লগ পোস্ট করা হয়ে থাকে। আপনি যদি এই আজকের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এবং যদি এই বিষয়ে কোন মন্তব্য থাকে তাহলে কমেন্ট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বপ্ন বাংলার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url